এস আলম গ্রুপ ও তার সহযোগীদের অর্থ আত্মাসাতের ঘটনায় এবার ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেডের ২৩ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের আগামী ১০,১১ ও ১২ নভেম্বর দুদকে হাজির হয়ে বক্তব্য দিতে বলা হয়েছে
এস আলম গ্রুপের কাছ থেকে খেলাপি হয়ে পড়া ১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকার ঋণ আদায় করতে পারছে না রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংক। এ অবস্থায় ঋণের টাকা আদায়ে গ্রুপটির অন্যতম সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ট্রেডিং করপোরেশন লিমিটেডের জামানত সম্পত্তি নিলামে তোলার ঘোষণা দিয়েছে ব্যাংকটি। ২০ নভেম্বর সম্পত্তি নিলামের তারিখ ঘোষণা করা
কঠোর নজরদারির মধ্যেও ইউনিয়ন ব্যাংক থেকে থেকে প্রায় ৫০ কোটি টাকার আমানত সরিয়ে ফেলছে এস আলম গ্রুপ। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শন প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। প্রতিবেদন অনুসারে, চট্টগ্রামে ব্যাংকটির বিভিন্ন শাখা থেকে এই আমানত তুলে নিয়েছে গ্রুপটি।
ব্যবসায়ী মোহাম্মদ সাইফুল আলম ওরফে এস আলমের দুই ছেলে আশরাফুল আলম ও আসাদুল আলম মাহির অপ্রদর্শিত ৫০০ কোটি টাকা বৈধ করা হয়েছে। জালিয়াতির মাধ্যমে এ কাজটি করায় সরকার ৭৫ কোটি টাকা কর থেকে বঞ্চিত হয়েছে।
এস আলম গ্রুপের মালিকানা থেকে সম্প্রতি মুক্ত ইউনিয়ন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) এ বি এম মোকাম্মেল হক চৌধুরী আজ বুধবার ব্যাংকে যাননি। তাঁর বাসায় গিয়ে শীর্ষ এই ব্যাংক নির্বাহীর দেখা পাননি ব্যাংকটির কয়েকজন কর্মকর্তা। সেজন্য ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বনির্ধারিত বৈঠকেও
ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম, তাঁর স্ত্রী ফারজানা পারভীনসহ পরিবারের ১২ সদস্যের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচার মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন এই নিষেধাজ্ঞা
দেশের শীর্ষস্থানীয় ৭ ব্যবসায় কোম্পানির শেয়ার হস্তান্তর বন্ধে আবেদন জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি)। গত ২৯ সেপ্টেম্বর যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরের (আরজেএসসি) নিবন্ধক বরাবর এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়। এতে সই করেছেন সিআইসির মহাপরিচালক আহসান হাবি
এস আলম গ্রুপের বিরুদ্ধে ওঠা অর্থ পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানের বিষয়ে জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। ২৯ সেপ্টেম্বর মধ্যে দুর্নীতি দমন কমিশনকে এই বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে। আজ রোববার বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
এস আলম গ্রুপ, গ্রুপের শেয়ারহোল্ডার পরিচালক এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যদের সব স্থাবর সম্পত্তির তালিকা দাখিল এবং এসব সম্পত্তি স্থানান্তর বা বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা চেয়ে রিট করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার জনস্বার্থে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. রুকুনুজ্জামান এই রিট করেন।
আলোচিত এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলম (এস আলম) মাসুদের গৃহকর্মী মর্জিনা আক্তার। তাঁর ব্যাংক হিসাবে আছে প্রায় তিন কোটি টাকা। আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতাচ্যুতির পর এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তাঁর লোকজনের সম্পদের হিসাব খুঁজতে গিয়ে পাওয়া গেছে মর্জিনার অর্থের
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিতর্কিত এস আলম গ্রুপসহ অনেকের ব্যাংক হিসাব জব্দ করে লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। কিন্তু বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) পক্ষ থেকে এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলমের ব্যক্তিগত এবং ব্যবসায়িক হিসাব স্থ
চট্টগ্রাম নগরীর জামাল খানের একটি উঁচু আবাসিক ভবনের পার্কিং থেকে এস আলম গ্রুপের একটি গাড়ি জব্দ করেছে পুলিশ। পার্কিং লটে আরও দুটি গাড়ি ছিল। পুলিশ সেখানে পৌঁছার আগেই সেগুলো সরিয়ে ফেলা হয়। ওই ভবনের একটি ফ্ল্যাটে থাকেন বিএনপির এক নেতা।
ব্যাংক খাতের বহুল আলোচিত ব্যক্তি এস আলম থেকে মুক্ত হলো ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকও (এফএসআইবি)। ব্যাংকটি এস আলমের মালিকানাধীন হিসেবে পরিচিতি পেয়ে আসছিল। এখন শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত এই ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন করে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন পর্ষদে রাখা হয়নি এস আলম বা তাঁর আগের কোনো শেয়ারহোল্ডার
এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম মাসুদের পরিবারের ব্যবহৃত ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি সরিয়ে নিতে সহায়তার অভিযোগে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ইউনিটের তিন নেতাকে কারণ দর্শাতে বলা হয়েছে। নোটিশ পাওয়া বিএনপির এই নেতারা হলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান, যুগ্ম আহ্বায়ক এনামুল হক এনাম এবং কর্ণফুলী থানা বিএন
বিতর্কিত ব্যবসায়ী গ্রুপ এস আলমের বিরুদ্ধে বিদেশে অর্থ পাচার নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ বিভাগ (সিআইডি)। এস আলম গ্রুপ হুন্ডিসহ বিভিন্ন মাধ্যমে ১ লাখ ১৩ হাজার ২৪৫ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে বলে প্রাথমিক তথ্য ধরে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে; যা অন্তত তিনটা পদ্মা সেতুর খরচের সমান। এই অঙ্ক আরও বাড়বে ব
চট্টগ্রামভিত্তিক ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপ ২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারি জোর করে ইসলামী ব্যাংক দখল করে নেয় বলে দাবি করেছেন ব্যাংকটির সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আবদুল মান্নান। তিনি জানান, গোয়েন্দা সংস্থার কয়েকজন কর্মকর্তা তাঁকে বাসা থেকে তুলে কচুক্ষেতে ডিজিএফআই কার্যালয়ে নিয়ে যান।
এস আলম গ্রুপ ও ইস্টার্ন রিফাইনারি লিমিটেডের (ইআরএল) ইউনিট-২ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন প্রস্তাব বাতিল করেছে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের জ্বালানি বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।